সেই ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা ব্যবস্থা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্বাভাবিক ও উন্নতি শিক্ষা দান প্রবর্তনের লক্ষ্যে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পূন: নির্মানের লক্ষ্যে তৎকালীন ১৯৭২ সালে ডি পি আই এর অধীনে বেশ কিছু সংখ্যক প্রকৌশলী নিয়োগের উদ্যোগ নিয়ে একটি প্রকৌশল সেল গঠন করেন যা আছে বর্তমান সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মানুগ্রহ আগ্রহে ফ্যাসিলিটিজ ডিপার্টমেন্ট থেকে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরে পরিণত হয়েছে। এই নির্বাহী প্রকৌশলীর অফিসটির অন্যান্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীগণ জাতিকে দেয়া বর্তমান সরকারের ভিশন ২০২১ তথা জাতির জনকের সোনার বাংলা গঠনে নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। শিক্ষা ক্ষেত্রে উন্নত দৃষ্টিনন্দন অবকাঠামো, আসবাবপত্র, বিদ্যমান ভবন সমূহের মেরামত ও সংস্কার করে শিক্ষার উন্নয়ন পরিবেশ সৃষ্টি করে শিক্ষার মান উন্নয়ন তথা সরকারের সার্বিক উন্নয়ন কার্যক্রমে ভূমিকা রেখে আসছে। শিক্ষার্থীরা যাতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মনোরম পরিবেশ উন্নত শিক্ষা লাভ করে জাতি গঠনে অবদান রাখে সে লক্ষ্যে কাজ করছে। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে এই অবকাঠামো সমূহ যাতে অবদান রাখতে পারে এ বিষয়ে সদা সচেষ্ট। বর্তমানে নির্মিত ভবন সমূহ একদিকে দৃষ্টি নন্দন, ছাত্র/ছাত্রীদের ও শারিরিক প্রতিব›দ্ধীদের জন্য শুষ্ট পরিবেশ সৃষ্টি করা হচ্ছে। যা এই সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রমের মূল লক্ষ্য। তাছাড়া ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে ও আইসিটি শিক্ষার উপযোগী ভবন নির্মাণ কার্যক্রম ও অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এই উন্নয়ন কার্যক্রম বর্ণিত জোনের সকল অঞ্চলের স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা সমূহে বিস্তৃত আছে। ফলশ্রুতিতে স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার উন্নত অবকাঠামো সমূহ ডিজিটালাইজ করার জন্য মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম আইসিটি ল্যাব স্থাপন ইন্টারনেট সংযোগ, আইসিটি সুবিধা থাকছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস